বাংলাদেশের আর আট-দশটা গ্রামের স্কুলের মতোনই ভাদ্র গ্রামের একমাত্র হাই স্কুল হামিদা বেগম উচ্চ বিদ্যালয়। গাছ-গাছালির ছায়ায় ¯িœগ্ধ পরিবেশ, সামনে বিস্তৃত খেলার মাঠ আর সদা চাঞ্চল্যে ভরা ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ঠিক যেন নাটক সিনেমায় দেখানো আদর্শ একটি স্কুলের অবয়ব।
এই স্কুলেরই কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রী দুলাল, শ্রাবণ, নিপা ও যোবায়ের। কৈশোরের দস্যিপনা, খেলাধূলা আর নিজেদের মধ্যে এটা সেটা ঘটিয়ে বেশ ভালোই দিন যাচ্ছিলো তাদের। সাধারণত নতুন শিক্ষক নিয়োগ বছরের শুরুতে হলেও সেবার বছরের প্রায় মাঝামাঝি জ্যৈষ্ঠ মাসের একদিন তাদের স্কুলে নতুন এক ইংরেজি শিক্ষক এলেন। দেখতে হুমায়ূন আহমেদের সৃষ্ট চরিত্র শুভ্র এর মত হলেও আদতে অদ্ভুত এক লোক। তিনি কখনো রাগ করেন না, উত্তেজিত হন না, ছাত্র-ছাত্রীদের মতামতকে গুরুত্ব দেন।
ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকে দুলাল, শ্রাবণ, নিপা আর যোবায়েরের স্কুলের গল্প। তাদের জীবনের লক্ষ্য, জীবনকে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি। নিজের মেধা আর ব্যক্তিত্বের মোহনি শক্তিতে পুরো গ্রামবাসীর মনে অল্প কয়েকদিনেই জায়গা করে নেন এই নতুন ভদ্রলোক।
জীবনের বেশিরভাগ গল্পই যেমন সোজা পথে হাঁটে না তেমনি এই শিক্ষকের গল্পেও চলে আসে চরম নাটকীয়তা। সবার মনে কৌতুহল উদ্রেককারী এই শিক্ষককে বাঁচাতেই এক সময় দুলালরা জড়িয়ে পড়ে ‘সত্যাগ্রহ’ আন্দোলনে। ওদের আন্দোলন কি সফল হবে?
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/iGaming_live/4866
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/officials_pokerdom/3967
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/officials_pokerdom/4023