বিদায় নিয়ে গাড়িতে ওঠার সময় মিসেস রওশান ছোটাচ্চুকে একটা খাম ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেন। ছোটাচ্চু অবশ্য কিছুতেই খামটা নিতে রাজি হলো না। শওকত সাহেব তখন ছোটাচ্চুর টেলিফোন নম্বরটা রেখে দিলেন, তার কোম্পানির কাজে নাকি সাহায্য করার জন্য ছোটাচ্চুকে ডাকবেন ।
গাড়িটা ছেড়ে দেবার পর ফারিহা বলল,
“খামটা অনেক মোটা ছিল।”
“হ্যাঁ।” “অনেক মোটা। নোটগুলো কি
পাঁচশো টাকার ছিল, নাকি হাজার টাকার?”
“মনে হলো সব হাজার টাকার নোট।”
ছোটাচ্চু জিব দিয়ে চুক চুক শব্দ করে বলল,
“ইশ! এতগুলো টাকা। ”
“হ্যাঁ।” “এতগুলো টাকা!”
ছোটাচ্চু একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল। বলল, “আমার জিনো ক্রিজিং মিটারের গল্পটা কেমন হয়েছিল?”
“ভালো, অনেক ভালো। চাপাবাজিতে তুমি অনেক এক্সপার্ট। এখন নূতন একটা এজেন্সি খুলো, দ্যা আল্টিমেট চাপাবাজি এজেন্সি!” ছোটাচ্চু তার সবগুলো দাঁত বের করে হাসল ।
গাড়িটা ছেড়ে দেবার পর ফারিহা বলল,
“খামটা অনেক মোটা ছিল।”
“হ্যাঁ।” “অনেক মোটা। নোটগুলো কি
পাঁচশো টাকার ছিল, নাকি হাজার টাকার?”
“মনে হলো সব হাজার টাকার নোট।”
ছোটাচ্চু জিব দিয়ে চুক চুক শব্দ করে বলল,
“ইশ! এতগুলো টাকা। ”
“হ্যাঁ।” “এতগুলো টাকা!”
ছোটাচ্চু একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল। বলল, “আমার জিনো ক্রিজিং মিটারের গল্পটা কেমন হয়েছিল?”
“ভালো, অনেক ভালো। চাপাবাজিতে তুমি অনেক এক্সপার্ট। এখন নূতন একটা এজেন্সি খুলো, দ্যা আল্টিমেট চাপাবাজি এজেন্সি!” ছোটাচ্চু তার সবগুলো দাঁত বের করে হাসল ।



Your review is awaiting approval
https://t.me/s/be_1win/687
Your review is awaiting approval
https://t.me/site_official_1win/793